البارئ
(البارئ): اسمٌ من أسماء الله الحسنى، يدل على صفة (البَرْءِ)، وهو...
মুহাম্মাদ ইবন যায়েদ হতে বর্ণিত, কতিপয় লোক তাঁর দাদা আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমার নিকট নিবেদন করল যে, ‘আমরা আমাদের শাসকদের নিকট যাই এবং তাদেরকে ঐ সব কথা বলি, যার বিপরীত বলি তাদের নিকট থেকে বাইরে আসার পর। (সে সম্বন্ধে আপনার অভিমত কী?)’ তিনি উত্তর দিলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায় এরূপ আচরণকে আমরা ‘মুনাফিককী’ আচরণ বলে গণ্য করতাম।”
আব্দুল্লাহ ইবন ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, কতিপয় লোক তার নিকট এসে বলল, ‘আমরা আমাদের শাসকদের নিকট যাই এবং তাদেরকে বিভিন্ন কথা বলি। কিন্তু যখন আমরা তাদের নিকট থেকে বের হই, তখন আমরা তার বিপরীত কথা বলি। (সে সম্বন্ধে আপনার অভিমত কী?)’ তিনি উত্তর দিলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায় এরূপ আচরণকে আমরা ‘মুনাফিককী’ আচরণ বলে গণ্য করতাম।” কারণ, তারা কথা বলেছে মিথ্যা বলেছে। আর খিয়ানত করেছে নসীহত করেনি। সুতরাং যারা রাজা, বাদশাহ, আমীর, উযীর ও সরদারদের নিকট প্রবেশ করবে তাদের ওপর ওয়াজিব হলো তারা যেন কোন বিষয়ের বাস্তবতা সম্পর্কে কথা বলে।