البحث

عبارات مقترحة:

القدوس

كلمة (قُدُّوس) في اللغة صيغة مبالغة من القداسة، ومعناها في...

الباسط

كلمة (الباسط) في اللغة اسم فاعل من البسط، وهو النشر والمدّ، وهو...

الحكم

كلمة (الحَكَم) في اللغة صفة مشبهة على وزن (فَعَل) كـ (بَطَل) وهي من...

সকাল-সন্ধার জিকিরসমূহ

البنغالية - বাংলা

المؤلف ইকবাল হোছাইন মাছুম ، আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
القسم كتب وأبحاث
النوع نصي
اللغة البنغالية - বাংলা
المفردات الأذكار
আল কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে সকাল-সন্ধ্যার কিছু চয়নকৃত যিকির-আযকার স্থান পেয়েছে বক্ষ্যমাণ পুস্তিকায়।

التفاصيل

সকাল-সন্ধার যিকিরসমূহ  সকাল-সন্ধার যিকিরসমূহ[ بنغالي – Bengali – বাংলা ]ইকবাল হোসাইন মাছুম—™সম্পাদনা: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়াআয়াতুল কুরসী: সকাল ও সন্ধ্যায় একবার ﴿ٱللَّهُ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلۡحَيُّ ٱلۡقَيُّومُۚ لَا تَأۡخُذُهُۥ سِنَةٞ وَلَا نَوۡمٞۚ لَّهُۥ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِۗ مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ يَعۡلَمُ مَا بَيۡنَ أَيۡدِيهِمۡ وَمَا خَلۡفَهُمۡۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيۡءٖ مِّنۡ عِلۡمِهِۦٓ إِلَّا بِمَا شَآءَۚ وَسِعَ كُرۡسِيُّهُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَۖ وَلَا يَ‍ُٔودُهُۥ حِفۡظُهُمَاۚ وَهُوَ ٱلۡعَلِيُّ ٱلۡعَظِيمُ ٢٥٥﴾ [البقرة: ٢٥٥] “আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সুপ্রতিষ্ঠিত ধারক। তাঁকে তন্দ্রা ও নিদ্রা স্পর্শ করে না। তাঁর জন্যই আসমানসমূহে যা রয়েছে তা এবং যমীনে যা আছে তা। কে সে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করবে তাঁর অনুমতি ছাড়া? তিনি জানেন যা আছে তাদের সামনে এবং যা আছে তাদের পেছনে। আর তারা তাঁর জ্ঞানের সামান্য পরিমাণও আয়ত্ব করতে পারে না, তবে তিনি যা চান তা ছাড়া। তাঁর কুরসী আসমানসমূহ ও যমীন পরিব্যাপ্ত করে আছে এবং এ দুটোর সংরক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না। আর তিনি সুউচ্চ, মহান”। [সূরা আল-বাকারাহ: ২৫৫]সূরা ইখলাস: সকাল ও সন্ধায় তিনবারبِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ﴿قُلۡ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ ١ ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ ٢ لَمۡ يَلِدۡ وَلَمۡ يُولَدۡ ٣ وَلَمۡ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدُۢ ٤﴾ [الاخلاص: ١، ٥] “বল, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। আর তাঁর কোনো সমকক্ষও নেই”। [সূরা ইখলাস: ১-৫]সূরা ফালাক: সকাল ও সন্ধায় তিনবারبِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ﴿قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلۡفَلَقِ ١ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ ٢ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ ٣ وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّٰثَٰتِ فِي ٱلۡعُقَدِ ٤ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ ٥﴾ [الفلق: ١، ٦] ১. বল, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের কাছে ২. তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে ৩. আর রাতের অন্ধকারের অনিষ্ট থেকে যখন তা গভীর হয় ৪. আর গিরায় ফুঁ-দানকারী নারীদের অনিষ্ট থেকে ৫. আর হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে”। [সূরা আল-ফালাক, আয়াত: ১-৬]সূরা নাস: সকাল ও সন্ধায় তিনবারبِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ﴿قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلنَّاسِ ١ مَلِكِ ٱلنَّاسِ ٢ إِلَٰهِ ٱلنَّاسِ ٣ مِن شَرِّ ٱلۡوَسۡوَاسِ ٱلۡخَنَّاسِ ٤ ٱلَّذِي يُوَسۡوِسُ فِي صُدُورِ ٱلنَّاسِ ٥ مِنَ ٱلۡجِنَّةِ وَٱلنَّاسِ ٦ ﴾ [الناس: ١، ٧] ১. বল আমি আশ্রয় চাই মানুষের রব ২. মানুষের অধিপতি ৩. মানুষের ইলাহ-এর কাছে ৪. কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট থেকে, যে দ্রুত আত্মগোপন করে। ৫. যে মানুষের মনে কুমন্ত্রণা দেয় ৬. জিন্ন ও মানুষ থেকে। [সূরা আন-নাস, আয়াত: ১-৭]সাইয়্যেদুল ইসতিগফার: সকাল ও সন্ধ্যায় একবারযে ব্যক্তি এ দো‘আটি একান্ত বিশ্বাসের সাথে সকালে পাঠ করবে অত:পর ঐ দিন সন্ধ্যার পূর্বে মারা গেলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। অনুরূপ সকালেও।«اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لاَ إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ، وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ، أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي، فَإِنَّهُ لاَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ»“হে আল্লাহ তুমি আমার রব, তুমি ছাড়া আর কোনো (সত্য) ইলাহ নেই। তুমি আমায় সৃষ্টি করেছ, আর আমি তোমার বান্দা। আমি আমার সাধ্য-মত তোমার প্রতিশ্রুতিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হতে তোমার আশ্রায় চাই। আমার প্রতি তোমার নি‘আমতের স্বীকৃতি প্রদান করছি, আর আমি আমার গুনাহ-খাতা স্বীকার করছি। অতএব তুমি আমায় ক্ষমা করে দাও, নিশ্চয়ই তুমি ভিন্ন আর কেউ গুনাহ মার্জনাকারী নেই”।[1]সকাল ও সন্ধ্যায় একবার:«اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ عَالِمَ الغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ رَبَّ كُلِّ شَيْءٍ وَمَلِيكَهُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ نَفْسِي، وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطَانِ وَشِرْكِهِ، وَأَنْ أَقْتَرِفَ عَلَى نَفْسِي سُوءًا أَوْ أَجُرَّهُ إِلَى مُسْلِمٍ»“হে আল্লাহ, আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিকারী, দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞাতা; তুমি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই। তুমি সকল বস্তুর প্রতিপালক ও মালিক। আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি আমার প্রবৃত্তির অনিষ্ট হতে, শয়তান ও তার শিরকের অনিষ্ট হতেও। আরও আশ্রয় প্রার্থনা করছি নিজের কোনো অকল্যাণ সাধন করা থেকে কিংবা কোনো মুসলিমের দিকে সেটি টেনে আনা থেকে”।[2]সকাল ও সন্ধ্যায় তিনবার:«رَضِيتُ بِاللَّهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا، وَبِمُحَمَّدٍ نَبِيًّا»“আমি আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নবী হিসাবে গ্রহণ করে সন্তুষ্ট”।[3]সকাল ও সন্ধ্যায় তিনবার:«بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ، وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ»“মহান আল্লাহর নামে (শুরু করছি), যার নামের সাথে আকাশ ও যমীনে কোনো কিছু ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ”।[4]সকালে একবার:«اللَّهُمَّ بِكَ أَصْبَحْنَا، وَبِكَ أَمْسَيْنَا، وَبِكَ نَحْيَا، وَبِكَ نَمُوتُ، وَإِلَيْكَ النُّشُورُ»“হে আল্লাহ, আমরা তোমারই অনুগ্রহে সকালে উপনীত হই, তোমারই অনুগ্রহে সন্ধ্যা করি, তোমারই করুণায় বেঁচে আছি, তোমারই ইচ্ছায় মারা যাব এবং তোমারই দিকে উত্থিত হবো”।[5]সন্ধ্যা বেলায় একবার:«اللَّهُمَّ بِكَ أَمْسَيْنَا، وَبِكَ نَحْيَا، وَبِكَ نَمُوتُ، وَإِلَيْكَ النُّشُورُ»“হে আল্লাহ, আমরা তোমারই অনুগ্রহে সন্ধ্যায় উপনীত হই, তোমারই করুণায় বেঁচে থাকি, তোমারই ইচ্ছায় মারা যাব। আর তোমার দিকেই উত্থিত হবো”।[6]সকাল ও সন্ধ্যায় একবার:«اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ، اللَّهُمَّ أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي دِينِي وَدُنْيَايَ وَأَهْلِي وَمَالِي، اللَّهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَاتِي، وَآمِنْ رَوْعَاتِي، وَاحْفَظْنِي مِنْ بَيْنِ يَدَيَّ، وَمِنْ خَلْفِي، وَعَنْ يَمِينِي، وَعَنْ شِمَالِي، وَمِنْ فَوْقِي، وَأَعُوذُ بِكَ أَنْ أُغْتَالَ مِنْ تَحْتِي»“হে আল্লাহ, আমি তোমার নিকট দুনিয়া ও আখিরাতে ক্ষমা ও সুস্থতা কামনা করছি। হে আল্লাহ, আমি তোমার নিকট আমার দীন ও দুনিয়ার ব্যাপারে, আমার পরিজন ও সম্পদের ব্যাপারে ক্ষমা ও নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ, তুমি আমার গোপন দোষসমূহ ঢেকে রাখ। আমার ভয়-ভীতিকে নিরাপত্তায় পরিণত করে দাও। আমাকে আমার অগ্র-পশ্চাৎ, ডান-বাম ও ঊর্ধ্ব হতে আপতিত বিপদ হতে হিফাযত কর এবং তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি নিম্নদিক হতে আগত বিপদ হতে অর্থাৎ মাটি ধ্বসে আকস্মিক মৃত্যু মুখে পতিত হওয়া থেকে”।[7]সন্ধ্যায় একবার: «أَمْسَيْنَا وَأَمْسَى الْمُلْكُ لِلَّهِ، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ،لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ، رَبِّ أَسْأَلُكَ خَيْرَ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَخَيْرَ مَا بَعْدَهَا، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَشَرِّ مَا بَعْدَهَا، رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ وَسُوءِ الْكِبَرِ، رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابٍ فِي النَّارِ وَعَذَابٍ فِي الْقَبْرِ»“আমরা ও নিখিলবিশ্ব সন্ধ্যায় উপনীত হয়েছি আল্লাহর (আনুগত্যের) জন্য। সকল প্রশংসা আল্লাহর, তিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোনো শরীক নেই। রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসাও তাঁর। তিনি সকল কিছুর ওপর ক্ষমতাবান। হে আমার রব, এ রাতের মাঝে এবং এর পরে যেসব কল্যাণ রয়েছে আমি তোমার নিকট তা প্রার্থনা করছি এবং আশ্রয় চাই সে সব অনিষ্ট হতে যা এ রাতের মাঝে ও তার পরে আছে। হে আমার রব, আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অলসতা ও বার্ধ্যকের অমঙ্গল হতে। হে আমার রব, আমি আশ্রয় চাই জাহান্নাম ও কবরের আযাব হতে”।[8]আর সকালে বলবে«أَصْبَحْنَا وَأَصْبَحَ الْمُلْكُ لِلَّهِ» “আমরা ও নিখিলবিশ্ব সকালে উপনীত হয়েছি আল্লাহর (আনুগত্যের) জন্য”।[9]সন্ধ্যায় একবার:«اللَّهُمَّ بِكَ أَمْسَيْنَا وَبِكَ أَصْبَحْنَا وَبِكَ نَحْيَا وَبِكَ نَمُوتُ وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ»“হে আল্লাহ, আমরা তোমারই অনুগ্রতে সন্ধ্যায় উপনীত হই, তোমারই অনুগ্রহে সকাল করি, তোমারই করুণায় বেঁচে আছি, তোমারই ইচ্ছায় মারা যাই। আর তোমার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল”।[10]সন্ধ্যায় তিনবার:«أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ»“আমি আল্লাহ তা‘আলার পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের মাধ্যমে আশ্রয় প্রার্থনা করছি তাঁর সৃষ্ট-বস্তুর (সমুদয়) অনিষ্ট হতে”।[11](বাড়ী থেকে কোথাও গিয়ে এ দু‘আ পাঠ করলে ফিরে আসা পর্যন্ত কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না।)সমাপ্তআমরা প্রত্যেহ কিছু না কিছু যিকির করে থাকি আল্লাহ তা‘আলার নেকট্য লাভের জন্য। তাই বক্ষ্যমাণ পুস্তিকায় লেখক আল-কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে সকাল-সন্ধ্যার কিছু যিকির-আযকার উল্লেখ করছেন পাঠকের উদ্দেশ্যে।[1] বুখারী, হাদীস নং ৬৩০৬। [2] তিরমিযী, হাদীস নং ৩৫২৯, তিনি হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। [3] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৭২১, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। [4] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৮৬৯, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।[5] আবু দাউদ, হাদীস নং ৫০৬৮, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।[6] আবু দাউদ, হাদীস নং ৫০৬৮, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।[7] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৮৭১, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।[8] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৭২৩। [9] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৭২৩। [10] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৮৬৮, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। [11] সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৭০৮।