البحث

عبارات مقترحة:

الواحد

كلمة (الواحد) في اللغة لها معنيان، أحدهما: أول العدد، والثاني:...

الباطن

هو اسمٌ من أسماء الله الحسنى، يدل على صفة (الباطنيَّةِ)؛ أي إنه...

الوكيل

كلمة (الوكيل) في اللغة صفة مشبهة على وزن (فعيل) بمعنى (مفعول) أي:...

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন প্রকার পানি স্পর্শ করা ছাড়া নাপাকী অবস্থায় ঘুমাতেন।

شرح الحديث :

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহবাসের পর চামড়ায় কোন প্রকার পানি স্পর্শ করা ছাড়া ঘুমিয়ে পড়তেন। না কোন ওযূর পানি, না কোন গোসলের পানি এমন কি লজ্জাস্থান ধোয়ার পানি স্পর্শ করতেন না। কারণ, পানি শব্দটি নাফীর পর নাকিরাহ। তাই তা যাবতীয় ব্যবহার যোগ্য পানিকে সামিল করবে। দ্বিতীয় সম্ভাবনা হলো, তিনি গোসলের পানি স্পর্শ করতেন না। ওযূর পানি নয়। সহীহ বুখারী ও মুসলিমের সু-স্পষ্ট হাদীসসমূহ তার সমর্থন করে। তাতে বলা হয়, তিনি তার লজ্জাস্থান ধৌত করতেন। আর ঘুম, খানা পান করা ও সহবাসের জন্য ওযূ করতেন। এ বিষয়ে রয়েছে ইবন উমারের হাদীস। উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল অপবিত্র অবস্থায় আমাদের কেউ ঘুমাবে? সে বলল, হ্যাঁ, যখন সে ওযূ করে। মুত্তাফাকুন আলাইহি। আম্মার ইবন ইয়াসার থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাপাক ব্যক্তিকে যখন সে খানা পান করা বা ঘুমানোর ইচ্ছা করে তখন তাকে সালাতের ওযূর মতো ওযূ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি বর্ণনা করেছেন আহমাদ ও তিরমিযী। এবং তিন সহীহ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে এ ব্যাখ্যাকে হদীসের ব্যাপকতা প্রত্যাখ্যান করে। উত্তম হলো এ কথা বলা যে, তিনি বৈধতা বর্ণনা করার জন্য কখনো কখনো পানি একেবারেই স্পর্শ করতেন না। কারণ, যদি তিনি সব সময় করতেন তাহলে তা ওয়াজিব বলে ধারণা করা হতো। তাই উম্মাতের ওপর সহজ এবং সহনীয় করার জন্য তা করেননি।


ترجمة هذا الحديث متوفرة باللغات التالية