الحافظ
الحفظُ في اللغة هو مراعاةُ الشيء، والاعتناءُ به، و(الحافظ) اسمٌ...
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, আর তিনি তাঁর প্রতিপালক থেকে বর্ণনা করেন, “কোনো বান্দা একটি পাপ করল ও বলল, ‘হে প্রভূ! তুমি আমার পাপ ক্ষমা কর।’ তখন আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘আমার বান্দা একটি পাপ করেছে, অতঃপর সে জেনেছে যে, তার একজন প্রভূ আছেন, যিনি পাপ ক্ষমা করেন ও পাপের কারণে পাকড়াও করেন।’ অতঃপর সে আবার পাপ করল এবং বলল, ‘হে প্রভূ! তুমি আমার পাপ ক্ষমা কর।’ তখন আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘আমার বান্দা একটি পাপ করেছে, অতঃপর সে জেনেছে যে, তার একজন প্রভু আছেন, যিনি পাপ ক্ষমা করেন ও পাপের কারণে পাকড়াও করেন। আমি আমার বান্দাকে ক্ষমা করলাম। সুতরাং সে যা ইচ্ছা করুক।”
যখন বান্দা কোনো পাপ করে ফেলে অতঃপর বলে, ‘হে প্রভূ! তুমি আমার পাপ ক্ষমা কর।’ তখন আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘আমার বান্দা একটি পাপ করেছে, অতঃপর সে জেনেছে যে, তার একজন প্রভূ আছেন, যিনি পাপ ক্ষমা করেন। ফলে আল্লাহ তার এই পাপ গোপন করেন ও তাকে ক্ষমা করেন অথবা এর জন্য শাস্তি দেন। অতঃপর সে আবার পাপ করল এবং বলল, ‘হে প্রভূ! তুমি আমার পাপ ক্ষমা কর।’ তখন আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘আমার বান্দা একটি পাপ করেছে, অতঃপর সে জেনেছে যে, তার একজন প্রভু আছেন, যিনি পাপ ক্ষমা করেন ফলে আল্লাহ তার এই পাপ গোপন করেন ও তাকে ক্ষমা করেন অথবা এর জন্য শাস্তি দেন। আমি আমার বান্দাকে ক্ষমা করলাম। অতএব, সে যা ইচ্ছা পাপ করুক ও তার পশ্চাতে সঠিকভাবে তাওবা করুক। যতক্ষণ পর্যন্ত এভাবে পাপ করে তাওবা করবে আমি তাকে ক্ষমা করে দিব। কেননা তাওবা পূর্ববর্তী পাপরাশিকে মিটিয়ে দেয়।